ধুরন্ধর: রণবীর সিং ও সারা অর্জুনের বয়সের ফারাক বিতর্ক
ধুরন্ধর বয়স বিতর্ক বলিউডে নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
রণবীর সিং ও সারা অর্জুনের বয়সের ফারাক নিয়ে দর্শক ও নেটিজেনদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। অনেকে একে ‘অস্বাভাবিক’ বলেছেন, কেউ বা সিনেমার জগতে এটিকে স্বাভাবিকভাবেই মেনে নিয়েছেন।
এখনই Allow করুন আর নতুন নতুন খবর, অফার আর টিপস আপনার ফোনে পান!
ধুরন্ধর সিনেমায় কী দেখা গেল?
ধুরন্ধর’ সিনেমায় রণবীর সিং মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেন। তার বিপরীতে দেখা যাবে সারা অর্জুনকে।
ট্রেলারে ফুটে উঠেছে রোমান্স, অ্যাকশন আর থ্রিলারের মিশেল। তবে গল্পের চেয়ে বেশি আলোচনায় এসেছে তাদের বয়সের ফারাক। রণবীর যেখানে ৩৯ বছরের, সেখানে সারা মাত্র ১৮। তাই অনেক দর্শকের মতে, এমন জুটি পর্দায় মানায় না।
ধুরন্ধর বয়স বিতর্কেনেটিজেনদের প্রতিক্রিয়া
ধুরন্ধর বয়স বিতর্ক নিয়ে সারভারত তোলপাড় শুরু হয়ে গেছে ।
এই বিষয়টি সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় তুলেছে। অনেকেই বলেছেন, “এত বয়সের ফারাক মানা যায় না।” কেউ আবার লিখেছেন, “সিনেমায় সবকিছু সম্ভব। কিন্তু এমন জুটি বাস্তবে অস্বস্তিকর।” তবে অন্যদিকে অনেকেই বলেছেন, “সিনেমা তো কল্পনার জগত। এখানে বয়স কোনো বিষয় নয়।” ফলে মতবিরোধ এখন তুঙ্গে।
अभिषेक शर्मा की पूरी कहानी पढ़ें!
अभिषेक शर्मा की जीवनी, संघर्ष और सफलता की कहानी को विस्तार से जानने के लिए अभी क्लिक करें।
अभी पढ़ेंধুরন্ধর বয়স বিতর্ক:পরিচালক কী বললেন?
পরিচালক জানিয়েছেন, চরিত্রের জন্যই সারা অর্জুনকে বেছে নেওয়া হয়েছে।
তার ভাষায়, “আমাদের গল্পে এমন একটি মেয়ে দরকার ছিল, যার চোখে একরাশ স্বপ্ন।
সেই চরিত্রে সারা একদম ঠিক।” তিনি আরও বলেন, “বয়স নয়, অভিনয়ই মুখ্য।” এ কথা শুনেও অনেকেই কিন্তু সন্তুষ্ট হননি।

রণবীর সিং কী বললেন ধুরন্ধর বয়স বিতর্ক নিয়ে? মন্তব্য
রণবীর নিজেও এ বিষয়ে মুখ খুলেছেন। তিনি বলেছেন, “আমি চরিত্রকে গুরুত্ব দিই।
আমার সহ-অভিনেত্রীর বয়স নয়।” তিনি আরও যোগ করেন, “সারা একজন দুর্দান্ত অভিনেত্রী।
” তিনি আরও যোগ করেন, “সারা একজন দুর্দান্ত অভিনেত্রী।
ওর সঙ্গে কাজ করতে পেরে ভালো লাগছে।” এর পরও বিতর্ক থামেনি। বরং কিছুটা বেড়েছে।
ধুরন্ধর বয়স বিতর্ক:বয়সের ফারাক কি সমস্যার?
বহু সিনেমায় এমন জুটি দেখা গেছে। শাহরুখ-অনুষ্কা, সলমন-সোনমের জুটিতেও বয়সের তফাৎ ছিল। তবে সময় বদলেছে।
তবু তখন তেমন আলোচনা হয়নি।
এখন দর্শক আরও সচেতন। তাই বয়সের পার্থক্য নিয়ে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক। বিশেষত যেখানে নায়িকা অল্পবয়সী।
📽️কেন এত বিতর্ক?
বিতর্কের মূল কারণ সমাজের মানসিকতা। বাস্তব জীবনে একজন ৩৯ বছরের পুরুষের সঙ্গে ১৮ বছরের মেয়ের সম্পর্ক অনেকেই মেনে নেন না।
সিনেমা হলেও, দর্শক সেই বাস্তব বোধ নিয়ে পর্দায় তাকান।
তাই বিতর্ক হয়তো আরও কিছুদিন চলবে।
সিনেমার দিক থেকে কী বলা যায়?
একজন পরিচালক গল্পের প্রয়োজনে যে কাউকে বেছে নিতে পারেন। সেখানে বয়স বড় কথা নয়। তবে প্রযোজক-পরিচালকরা দর্শকের আবেগকেও গুরুত্ব দিতে বাধ্য।
কারণ সিনেমা চলে দর্শক দিয়েই।
ফলে বিতর্ক থামাতে সঠিক ব্যাখ্যা দেওয়া জরুরি।
🎟️ এখনই কিনুন আপনার সিনেমা টিকিট!
পছন্দের সিনেমা দেখুন বড় পর্দায়। Amazon থেকে সহজে টিকিট বুক করুন।
🎬 টিকিট কিনুনসমালোচকরা কী বলছেন?
সমালোচকরা বলছেন, “সিনেমা দেখতে গিয়ে দর্শক যেন অস্বস্তি না বোধ করেন।” তারা মনে করেন, “যদি গল্পে যৌক্তিকতা থাকে, তাহলে বয়সের ফারাকও মেনে নেওয়া যায়।” কিন্তু গল্পে যদি জোর করে রোমান্স ঢোকানো হয়, তখনই সমস্যা হয়।
সারার অভিমত
সারা অর্জুনও মুখ খুলেছেন। তিনি বলেছেন, “আমি জানি সবাই কথা বলছেন। কিন্তু আমি চরিত্রটিকে ভালোবেসে করেছি। বয়স কোনো বাধা নয়। আমরা পেশাদার অভিনেতা।” তার কথা থেকে বোঝা যাচ্ছে, তিনি নিজের কাজেই বিশ্বাসী।
👉 এখনই Allow বাটনে ক্লিক করুন!
দর্শকের ভূমিকা
সবশেষে আসি দর্শকের কথায়। দর্শকই সিনেমাকে হিট বা ফ্লপ করেন। তাই তাদের পছন্দকে সম্মান করা উচিত। তারা যদি এমন জুটি দেখতে না চান, তাহলে সেটিও প্রযোজক-পরিচালকের ভাবতে হবে। আবার অনেকেই কেবল গল্প ভালো হলে সব ভুলে যান।
উপসংহার
বয়স নিয়ে বিতর্ক নতুন নয়। তবে সময়ের সঙ্গে মানুষের মানসিকতা বদলাচ্ছে। তাই ‘ধুরন্ধর’ সিনেমার এই বিতর্কও হয়তো একসময় মিইয়ে যাবে। বয়স নয়, অভিনয়ই আসল — এটিই সবার মনে রাখা উচিত। শেষ পর্যন্ত সিনেমা কেমন হল, সেটিই নির্ধারণ করবে দর্শক।
📢 ব্র্যান্ড পার্টনার হতে চান?
আমার সাথে ব্র্যান্ড কলাবোরেশনের জন্য নিচের ফর্মটি পূরণ করুন: